লাইফ-স্টাইল ডেস্ক: টাক মাথায় চুল গজানোর এক নতুন চিকিৎসা নিয়ে আশাবাদী হয়ে উঠেছেন বিজ্ঞানীরা।
গবেষকরা বলছেন, হাড়ের ক্ষয়রোধে ব্যবহার হয় এমন একটি ওষুধ মাথার চুল পড়া ঠেকানোর এক নতুন চিকিৎসা হয়ে উঠতে পারে ।
গবেষকরা বলছেন, অস্টিওপোরোসিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ সাইক্লোস্পোরিন নিয়ে ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করার সময় দেখা গেছে – এটি চুলের গোড়ার ওপর ‘নাটকীয়’ প্রভাব ফেলে এবং তাকে বাড়তে উদ্দীপ্ত করতে পারে।
প্রকল্পের প্রধান ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. ন্যাথান হকশ’ বলছেন, যেসব লোকেরা মাথার চুল পড়ে যাবার সমস্যায় আক্রান্ত – তাদের চিকিৎসায় এটা এক বড় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে।
মানুষের দেহে এমন এক প্রোটিন আছে যা চুলের বৃদ্ধি আটকে দিতে অনেকটা গাড়ির ব্রেকের মতো কাজ করে।
এই সাইক্লোস্পোরিন ঠিক এই প্রোটিনটিকেই আক্রমণ করবে।
চুল পড়ার চিকিৎসার জন্য এখন মাত্র দুটি ওষুধ প্রচলিত আছে। একটি হচ্ছে মিনোক্সিডিল – যা পুরুষ ও মহিলা সবাই ব্যবহার করতে পারেন, আর অন্যটি হচ্ছে ফিনাস্টেরাইড – যা শুধু পুরুষের জন্য।
তবে এ দুটি ওষুধের প্রতিটিরই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে, এবং সবার ক্ষেত্রে এগুলো সমান কার্যকর হয় না।
তাই টাকের সমস্যায় আক্রান্তরা প্রায়ই চুল প্রতিস্থাপনের মতো পন্থার আশ্রয় নেন।
তবে বিজ্ঞানীরা বলেন, চুল পড়ার এমন কোন চিকিৎসা নেই যা সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
ড. হকশ বলছেন, সাইক্লোস্পোরিন চুল পড়ার চিকিৎসায় কার্যকর এবং নিরাপদ কিনা তা বের করতে একটি ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা দরকার হবে।
চুল পড়ার চিকিৎসার জন্য এখন মাত্র দুটি ওষুধ প্রচলিত আছে। একটি হচ্ছে মিনোক্সিডিল – যা পুরুষ ও মহিলা সবাই ব্যবহার করতে পারেন, আর অন্যটি হচ্ছে ফিনাস্টেরাইড – যা শুধু পুরুষের জন্য।
তবে এ দুটি ওষুধের প্রতিটিরই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে, এবং সবার ক্ষেত্রে এগুলো সমান কার্যকর হয় না।
তাই টাকের সমস্যায় আক্রান্তরা প্রায়ই চুল প্রতিস্থাপনের মতো পন্থার আশ্রয় নেন।
তবে বিজ্ঞানীরা বলেন, চুল পড়ার এমন কোন চিকিৎসা নেই যা সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
ড. হকশ বলছেন, সাইক্লোস্পোরিন চুল পড়ার চিকিৎসায় কার্যকর এবং নিরাপদ কিনা তা বের করতে একটি ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা দরকার হবে।
সূত্র: বিবিসি
‘সকালে সন্তান জন্ম দিয়ে বিকেলেই করোনায় মৃত্যু’
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ৭১ টিভির অ্যাসোসিয়েট নিউজ প্রডিউসার রিফাত সুলতানা......বিস্তারিত