হাসপাতালে কাঁদা যাবে না। কারণ কাঁদার দাম দিতে হবে। সম্প্রতি এমনই ঘটেছে এক শিশুর ক্ষেত্রে। বিরল এক অসুখের কারণে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল। অসুখটি বোঝার জন্য এবং শিশুটির স্বাস্থ্যের অবস্থা বুঝতে দরকার ছিল বেশ কিছু পরীক্ষার। যতক্ষণ না পরীক্ষার ফল হাতে আসছিল, ততক্ষণ চিকিৎসা শুরু করা সম্ভব হয়নি। তাতে কমেনি শিশুটির ব্যথা। ফলে সে কেঁদেই যাচ্ছিল। আর তাতেই বাড়ে হাসপাতালের বিল।
সম্প্রতি সেই শিশুর বোন সোশ্যাল মিডিয়ায় এই খবরটি জানিয়েছেন। এই ঘটনা ঘটেছে আমেরিকার এক বেসরকারি হাসপাতালে। নিউ ইয়র্ক শহরের এই নামজাদা হাসপাতালের ঘটনায় বিস্মিত সারা পৃথিবীর চিকিৎসক মহলই। এমন অমানবিক কাজ সচরাচর দেখা যায় না বলেও মন্তব্য করেছেন কেউ কেউ।
পরীক্ষার ফল হাতে আসতে আসতে চিকিৎসায় অনেক দেরি হয়। এই সময়ে শিশুটির যন্ত্রণা বাড়তে থাকে। তাতেই বাড়তে থাকে কান্নার মাত্রা। সব কিছুর পরে যখন হাসপাতালের বিল হাতে আসে, তখন ক্যামিলাদের মাথায় হাত! দেখা যায়, ৪০ মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩৬০০ টাকা) বিল হয়েছে কাঁদার জন্য।
৪০ মার্কিন ডলার যে খাতে দেখানো হয়েছে, সেটি লেখা আছে ‘Brief Emotional/Behavior Assessment’। ক্যামিলা এর সঙ্গেই লিখেছেন, কাঁদার এই বিলের অঙ্ক চোখ পরীক্ষা, হিমোগ্লোবিন পরীক্ষা এবং অন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষার চেয়ে বেশ কিছুটা বেশি। -এইচপি
‘৮৩ বছর বয়সে ৩৫ বছরের স্ত্রীকে দিলেন মাতৃত্বের স্বাদ!’
1448 Shares Share on Facebook Share on Twitter বয়স যে......বিস্তারিত