বাংলাদেশের সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দিয়ে তদস্থলে ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠা ও ইসলামী চেতনাবোধ ধ্বংসের চক্রান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছে জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ। মঙ্গলবার পল্টনের দলীয় কার্যালয়ে সংগঠনটির জরুরি বৈঠক থেকে এ প্রতিবাদ জানানো হয়।
বৈঠকে দলটির নেতারা বলেন, ৯২ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশের সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেয়ার কোনোরূপ চক্রান্ত বরদাশত করা হবে না। ব্রিটিশ ভারত থেকে এ অঞ্চল স্বাধীন হয়েছিল মুসলিম পরিচিতি ও ইসলামী চেতনাবোধকে সমুন্নত রাখার মহান লক্ষ্য-উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে। সেই হিসেবে এ দেশে কেবল রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নয়, বরং ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হওয়াই যুক্তিযুক্ত।
তারা আরও বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে দেশ স্বাধীন করা হয়েছে অর্থনৈতিক শোষণ-বৈষম্য ও জুলম-নির্যাতন থেকে মুক্তি লাভের জন্য; ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য নয়। সুতরাং ইসলামবিরোধী যেকোনো চক্রান্ত রুখে দাঁড়াতে জনগণ পিছপা হবে না।
তারা আরও বলেন, ইসলাম সহনশীল, শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবতার ধর্ম। অন্যান্য সব ধর্মাবলম্বীর নাগরিক, সুবিচার ও ইনসাফ পাওয়ার অধিকারকে ইসলাম সবসময় স্বীকার করে।
বৈঠকে বুধবার (১৯ আগস্ট) বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেয়ার চক্রান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
দলের সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- মহাসচিব আল্লামা নূর হোছাইন কাসেমী, সহ-সভাপতি মাওলানা জহিরুল হক ভূঁইয়া, মাওলানা জুনায়েদ আল-হাবীব, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, প্রচার সম্পাদক মাওলানা জয়নুল আবেদীন, দাওয়া বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা লোকমান মাজহারী, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা জিয়াউল হক কাসেমী,কেন্দ্রীয় সদস্য মাওলানা মাহবুবুল আলম, মাওলানা নুর মুহাম্মদ, মাওলানা মুনির আহমদ, মাওলানা ছিদ্দিকুল ইসলাম তোফায়েল প্রমুখ।
‘মা অনেক কিছু শেখালেও তাকে ছাড়া কিভাবে বাঁচতে হয় সেটাই শেখাননি!’
আফগানিস্তান ক্রিকেটের ‘পোস্টার বয়’ বলা যায় লেগস্পিনার রশিদ খানকে। রশিদের......বিস্তারিত