প্রতি বছর পাঁচ সেক্টরে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ সমাজকল্যাণ পদক দেয়া হবে।
প্রতিবন্ধী, বয়স্ক, বিধবাসহ সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে কাজ করা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান থেকে পাঁচজনকে বাছাই করা হবে। পদকটি স্বাধীনতা ও একুশে পদকের সমমানের হবে।
এ জন্য ‘মাদার অব হিউম্যানিটি সমাজকল্যাণ পদক নীতিমালা-২০১৮’ অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মানে এ পদকের সূচনা করা হল।
সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সভায় এ নীতিমালার অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মন্ত্রিপরিষদ সভাশেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, পদক পাওয়া প্রত্যেক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ১৮ ক্যারেটের ২৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক ও দুই লাখ টাকার চেক দেয়া হবে। প্রতি বছর ২ জানুয়ারি এ পদক দেয়া হবে। নির্ধারিত বাছাই কমিটির মাধ্যমে পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচন করা হবে।
পদক কোনো শ্রেণির পদক হবে, জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এটি স্বাধীনতা ও ২১ পদকের সমমানের হবে।
পদক প্রদানের লক্ষ্যে জেলা পর্যায় এবং ঢাকায় দুটি কমিটি বাছাই কাজ করবে। আগামী বছরের জুলাই থেকে পদক প্রদানের কার্যক্রম শুরু হবে।
সভায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের বাস্তবায়নাধীন জাতীয় তথ্য ও যোগযোগপ্রযুক্তির অবকাঠামো উন্নয়ন (২য় পর্যায় এবং প্রথম সংশোধিত প্রকল্প শীর্ষক) প্রকল্প, ইউনিয়ন পর্যায়ে ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন, ইন্টারনেট অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ, রেভিনিউ শেয়ারিংসংক্রান্ত প্রকল্প জাতীয় অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশের অটিজমবিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক জুরি বোর্ডের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানানো হয় সভায়।
পাশাপাশি বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা সম্পাদক শাহরিয়ার শহীদের মৃত্যুতে সভায় শোক প্রস্তাব গৃহীত হয়।
‘ওদের কে দেখবে?’
: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ ফাইনালের ছাত্র কাওসার আহমেদ। অনেকটা আগেভাগেই বিয়ে করিয়েছিলেন......বিস্তারিত