বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আপোষহীন, আদর্শিক এ সংগ্রামী ছাত্রনেতার নামে বিগত দিনে একাধিক মিথ্যা মামলা হলেও কয়েকটি মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাভোগ করে বাদবাকী সব মামলায় তিনি জামিনে ছিলেন।
কিন্তু লালমোহন থানার বহুল আলোচিত সমালেচিত বিতর্কিত ওসি হুমায়ুন কবীর লালমোহন থানায় দায়িত্ব পালন কালীন সময়ে অতি উৎসাহী হয়ে দলের নিবেদিতপ্রান এ ছাত্রনেতাকে গ্রেফতার করে রাত ১২.০০ ঘটিকার পর টর্চারসেল খ্যাত তার নিজ রুমে চোখ বেধেঁ বেদম নির্যাতন করে। ওসি হুমায়ুন কবীরের বেদম নির্যাতনে তার আর্তচিৎকারে থানার বারান্দায় অপেক্ষমান তার স্ত্রীর আকুতি শুনেও ওসি হুমায়ুন কবীর নির্যাতন বন্ধ করেন নি।
পর দিন সকালে তাকে তিনটি মিথ্যা মামলায় ওসি হুমায়ুন কোর্টে চালান করেন। এসব মামলায় নিম্ম আদালতে জামিনের চেস্টার পর না হওয়ায় তার কারামুক্তিতে বিলম্ব ঘটে।দীর্ঘ তিন মাস তেইশ দিন পর হাইকোর্ট হতে সবকটি মামলায় জামিন হওয়ায় তিনি মুক্তি লাভ করেন।
তার কারামুক্তিতে জেলা ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ আল্লাহর নিকট শুকরিয়া জ্ঞাপন করে বলেন, লালমোহন উপজেলা ছাত্রদল আহবায়ক শামসুদ্দিন জসিম শুধু একজন সংগ্রামী ছাত্রনেতার নামই নয়,তিনি ত্যাগ, তিতিক্ষা,
হামলা,মামলা,জেল, জুলুম নির্যাতন ভোগকারী দক্ষিন ভোলার ছাত্র রাজনীতির এক আদর্শিক জ্বলন্ত নক্ষত্র। বিগত দিনে দক্ষিন ভোলায় আর কোন ছাত্রদলের নেতা এত মামলা নির্যাতন ভোগ করেন নি।
জসিম দলের নিবেদিতপ্রান ছাত্রনেতা, দলের দুঃসময়ের কান্ডারী।তার মুক্তিতে লালমোহন উপজেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে বেগম জিয়াকে মুক্ত করার আন্দোলন আরও বেগবান হবে। লালমোহন উপজেলা ছাত্রদল আরও শক্তিশালী হবে।