মো. সৈয়দ আহমেদ। বয়স ১০৫। ভোলার লালমোহন উপজেলার কালমা ইউনিয়নের চরলক্ষ্মী এলাকার বছির উদ্দিন বাড়ি তার। এতো বছর বয়সেও সৈয়দ আহমদের ভাগ্যে জোটেনি সরকারি কোনো সহযোগিতা। হতদরিদ্র সৈয়দ আহমেদ থাকেন হোগলা পাতার চাউনি দেয়া একটি ঘরে। যার ভেতর নেই চৌকি। মাটিতেই ঘুমাতে হয় তাকে। এই শীতেও চরম দুর্ভোগে তিনি।
সৈয়দ আহমদের ছোট ছেলে মো. ইউনূছ বলেন, বাবা কানে শুনতে পান না। আবার এখন বয়স হয়েছে, তাই বয়সের ভারে চলতেও পারেন না ঠিকমত। আমরা যা রোজগার করি তা দিয়ে নিজেদের পরিবার নিয়ে চলতেই কষ্ট হয়। তবুও চেষ্টা করি বাবাকে অন্তত তিন বেলা খাওয়াতে। তবে অনেক সময় পারি না। বাবা যে ঘরে থাকে তা মানুষ গোয়াল ঘর হিসাবেও ব্যবহার করেন না! যেখানে বৃষ্টি হলেই সব পানি ঘরের ভেতরে পড়ে। তবুও বাঁচার জন্য সেখানেই থাকছেন তিনি। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের দাবি বাবাকে একটি ঘর ও বয়স্ক ভাতার কার্ড করে দেয়ার।
‘গৃহবধূর ৭ টুকরা লাশ উদ্ধার, স্বামী আটক’
Jasim Jany: গাজীপুর সদর উপজেলার মনিপুর এলাকায় রেহানা আক্তার নামের এক গৃহবধূর সাত......বিস্তারিত